EN
আরও পড়ুন
ধর্ম ও দর্শন
রাজনীতি
মনে শুধু ঘৃণা আর আত্ম ঘৃণার প্রতিফলনে:
মানসিক সমৃদ্ধি ও সম্পর্ক
রাজনীতি
পলিটিক্যাল সিস্টেমস থিংকিং এর শিক্ষা
JadeWits Technologies Limited
ইতিহাস ও নৃতত্ব

"তোমরা স্বাধীনতা নস্যাৎ করছো"

বেঙ্গল নো চিচি লামান

"যারা চিন্তাশীল, এ দুনিয়া তাদের কাছে একটি রঙ্গমঞ্চ, আর যারা আবেগ দিয়ে চলে তাদের কাছে সেটা ট্রাজেডি।” - বঙ্গবন্ধু (জেলের চিঠি)

বিশ্ববিখ্যাত জাপানী চিত্র পরিচালক নাগিসা ওসিমা ১৯৭৩ সালে শেখ মুজিবকে নিয়ে জাপানী ভাষায় একটি তথ্যচিত্র নির্মান করেছিলেন ‘বেঙ্গল নো চিচি লামান’ (দি ফাদার অব বেঙ্গল) নামে। সেই তথ্যচিত্রে ১৯৭২ সালে শেখ মুজিবকে প্রশ্ন করা হয়েছিল “যখন এই দেশের পাকিস্থানের সাথে বিরোধ চলছিল তখন আপনি সারা দেশের জনগনকে একাত্ম করতে পেরেছিলেন, এখন সেই শত্রুর অস্তিত্ব আর নাই। এখনও জনগন নানা রকম সমস্যায় পড়বে এবং কিছু লোক আপনার সমালোচনা করবে। আপনার কি মনে হয় না আপনার জন্য কাজটা আরও বেশী কঠিন হয়ে পড়বে?”

একজন মামুলি চিত্র পরিচালক মনে হলেও নাগিসা ওসিমা কিয়োটো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পলিটিক্যাল হিস্টোরিতে পড়াশোনা করা একজন রাজনৈতিক বোদ্ধা। অল্প বয়সেই তার বাম রাজনীতি সম্পর্কে মোহমুক্তি ঘটে যিনি আগে থেকেই ডান তথা পুঁজিবাদের পক্ষেও ছিলেন না। তার চোখের সামনেই ঘটে জাপানী সমাজতান্ত্রীক পার্টির জেনারেল সেক্রেটারি ইনেজিরো আসানুমার নৃশংস হত্যাকান্ড যেটি জাপানের এনএইচকে টিভির স্টুডিওতে নির্বাচনপূর্ব রাজনৈতিক বিতর্কের সময় ক্যামেরার সামনে সংঘটিত হয়।

১৯৬০ সালের ১২ই অক্টোবর ১৭ বছর বয়সী জাতীয়তাবাদী যুবক অটোয়য়া ইয়ামাগুচি এনএইচকের ক্যামেরা রোলিং অবস্থায় সবার সামনে মঞ্চে উঠে ইনেজিরো আসানুমার বাম পাঁজরে একটি সামুরাই সোর্ড ঢুকিয়ে দেয়।

ইনেজিরো আসানুমা প্রথম জীবনে অতি ডান (ফার রাইট) রাজনীতিতে থাকলেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে গতিধারা মেনে না নিতে পারায় রাজনীতি ছেড়ে দেন। যুদ্ধের পরে তিনি কট্টোর মার্কিনবিরোধী হয়ে ওঠেন এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদকে চীন-জাপানের শত্রু বলে ঘোষনা দেন। সুতরাং বঙ্গবন্ধুর কাছে নাগিসা ওসিমার যে প্রশ্নটি ছিল সেটা নেহায়েতই স্ক্রিপ্টে লেখা প্রশ্ন ছিল না। ছিল একজন রাজনৈতিক ইতিহাসের ছাত্রের বাস্তব পর্যবেক্ষণ ভিত্তিক জলন্ত সত্যের মুখোমুখি একটি প্রশ্ন যেটি হয়ত সে মানসচক্ষে দেখেছিল যে আশু ঘটতে যাচ্ছে।

প্রখ্যাত দার্শনিক হেগেল বলে গেছেন একটা রাষ্ট্র হচ্ছে দুনিয়ার বুকে ঈশ্বরের পদযাত্রা। সেই রাষ্ট্র যারা প্রতিষ্ঠা করে তাদের ঈশ্বেরর মত গুণাবলী থাকতে হয়। তেমনই ঐশ্বরিক নেতা ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। এখানে ঈশ্বেরর মত বা ‘ঐশ্বরিক’ মানে ধর্মীয় ঈশ্বর নয়। এখানে ‘ঐশ্বরিক’ মানে সামগ্রিক মানবীয় আদর্শের যার মূল ভিত্তি হল মানুষের কল্যাণ, নিরাপত্তা ও সর্বোপরি ন্যায়বিচারের গুণ। রাষ্ট্রের অর্থ হচ্ছে তার নাগরিকের সাথে একটি অলিখিত চুক্তি। যে চুক্তি হয় ঐশ্বরিক সংজ্ঞায় ও প্রতিজ্ঞায়।

হাজার হাজার বছর আগে বেদ উপনিষদ যারা লিখেছিলেন তারা খেয়াল করেছিলেন লোভ হিংসা ভয় তথা ইন্দ্রিয় প্রভাবমুক্ত একটি মন বিদ্যালয়ের শিক্ষায় অশিক্ষিত ও আইন কানুন সম্পর্কে সম্পূর্ণ অজ্ঞ হলেও ন্যায় বিচার করতে পারে। বেদিক ধারনায় সকল প্রাণের এই "ন্যায় বিচার" অংশটুকুর সমষ্ঠিই ইশ্বর। মানুষের মন, মানুষের অবচেতন নিয়ে কাজ করা খ্যাতনামা মনোবিশ্লেষক কার্ল গুস্তভ উয়ুং বলেছেন আমাদের মনের মধ্যে এমন কিছু আছে যেটা সার্বিক পর্যবেক্ষণে দক্ষ ও ন্যায্য বিচার করতে পারে। ন্যায় বিচারকে সর্বোচ্চে স্থান দেওয়া তাই মানসিক সুস্থতার লক্ষন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ২৬ মার্চ জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে বলে গেছেন:

“সরকারী কর্মচারীদের বলি, মনে রেখো, এটা স্বাধীন দেশ। এটা ব্রিটিশের কলোনী নয়। পাকিস্তানের কলোনী নয়। যে লোককে দেখবে, তার চেহারাটা তোমার বাবার মত, তোমার ভাইয়ের মত। ওরই পরিশ্রমের পয়সায় তুমি মাইনে পাও। ওরাই সম্মান বেশী পাবে। কারণ, ওরা নিজেরা কামাই করে খায়।আপনি চাকরি করেন, আপনার মাইনে দেয় ঐ গরীব কৃষক। আপনার মাইনে দেয় ঐ গরীব শ্রমিক। আপনার সংসার চলে ওই টাকায়। আমরা গাড়ি চড়ি ঐ টাকায়। ওদের সম্মান করে কথা বলুন, ইজ্জত করে কথা বলুন। ওরাই মালিক। ওদের দ্বারাই আপনার সংসার চলে।”

একজন ঐশ্বরিক নেতার সাথে সমাজের নিম্নতম স্তরের মানুষের সেই আধ্যাত্মিক, আত্মিক যোগাযোগটা থাকে সবসময়। সে হয় সমাজের নিম্নতম স্তরের মানুষের প্রতিনিধি। এবং সেটা শুধু উন্নয়নে যোগাযোগ নয়, সেটা হল মানুষের কল্যাণ, নিরাপত্তা ও ন্যায়বিচারের অধিকারের যোগাযোগ। এমনকি সেটা শুধু জীবিত মানুষ নয়, মৃতদের আত্মর দায়িত্বও।

বঙ্গবন্ধু বলেছেন:

“আজ এদিনে কেন বলছি একথা? অনেক বলেছি, এত বলার দরকার ছিল না। কিন্তু আমার চোখের সামনে মানুষের মুখ ভাসে। আমার দেশের মানুষের রক্ত ভাসে। আমার চোখের সামনে ভাসে আমারই মানুষের আত্মা। আমার চোখের সামনে সে সমস্ত শহীদ ভাইয়েরা ভাসে, যারা ফুলের মত ঝরে গেল, শহীদ হল। রোজ কিয়ামতে তারা যখন বলবে, আমার রক্ত দিয়ে দেশ স্বাধীন করলাম, তোমরা স্বাধীনতা নস্যাৎ করছো, তোমরা রক্ষা করতে পার নাই, তখন তাদের আমি কী জবাব দেব?”

পঁচাত্তরে যারা বঙ্গবন্ধুকে খুন করেছিল তারা আজও ক্ষমা চায়নি। সেই খুনের পরবর্তী বিশ বছর তারা ‘বঙ্গবন্ধু’ শব্দটি বা তার দল আওয়ামী লীগের স্লোগান “জয় বাংলা” উচ্চারণ, করলে চোখ রাঙ্গানী দিয়েছে, মানুষকে তুলে নিয়ে গেছে, হেনস্থা করেছে। এই বিশ বছরেও তারা বঙ্গবন্ধুকে মানুষের মন থেকে মুছে ফেলতে পারেনি কেন? কারণ বঙ্গবন্ধুর ঐ হেগেলিয় ঐশ্বরিকতা যেটি প্রতিটি নিপিড়িত মানুষের হৃদয়ের অংশ। তারাই সেটা ধরে রেখেছিল।

কিন্তু বর্তমানের প্রজন্ম উপভোগ আর অর্থকে তাদের নতুন ধর্ম হিসাবে বেছে নিয়েছে আর এতে নেতৃত্ব দিচ্ছে সেই বঙ্গবন্ধুর নিজেরই দল। অর্থ ভোগবাদ আর ন্যায়বিচার একসাথে চলে না। তাই পর্দার আড়ালে নতুন আওয়ামী লিগে আবার ক্ষমতায়িত হয়েছে সেই পঁচাত্তর ঘটিয়েছে যারা তারাই তবে ভিন্ন ব্রান্ডে – যেটা হল “জয় বাংলা” ব্রান্ড। সেই কারনে আপনি চাকরি করেন, আপনার মাইনে দেয় যারা ঐ গরীব কৃষক, আপনার মাইনে দেয় যারা ঐ গরীব শ্রমিক, আপনার সংসার চলে যাদের টাকায়, আমরা গাড়ি চড়ি যাদের টাকায় তাদের আর আমরা সম্মান করে কথা বলি না, ইজ্জত করে কথা বলি না। ওদের দ্বারাই আপনার সংসার চললেও ওরা আর মালিক না, ওরা দাস মাত্র। যারা কর দেবে আর সাহেবরা উন্নয়ন করবেন শুধুই বড় বড় প্রজেক্ট করে।

জনগনের সাথে এই ভাঁওতাবাজী বজায় রাখতে গেলে ডাক ঢোল পেটাতে হয় জোরে শোরে। বড় বড় মূর্তি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে হয়। অন্তরে ঈশ্বর না থাকলে বাইরে তার বড় বড় প্রতিমুর্তি তৈরী করতে হয়। আজকের আওয়ামিলীগ চেষ্টা করছে দক্ষিনপূর্ব এশিয়ার রাজনৈতিক মডেল অনুসরণ করতে যেখানে বড় একজন নেতার মূর্তি থাকবে, থাকবে বিশাল সব বস্তুগত আর অনুষ্ঠানের আড়ম্বর। তৈরী করা হবে এক ভয়ের রাজ্য। এই আড়ম্বরের বিরুদ্ধুচারণ করলেও ১৪ বছর জেল অথবা গুম-খুন। বাকি সবাই থাকবে প্রজা, সামন্ত, উন্নয়নের দাস যাদের কেন আত্মিক অধিকার নাই।

কিন্তু আমার মনে হয় আমাদের মন দক্ষিনপূর্ব এশিয়ার মানুষদের চেয়ে অনেক আলাদা। পেটে ভাত না থাকলেও আমরা অনেক বেশী দার্শনিক, হাতে সময় না থাকলেও অনেক দীর্ঘকাল নিয়ে আমরা চিন্তা করি। সহজ প্রত্যাহিক ভাল থাকা আমাদের জন্য যথেষ্ট নয়। আমাদের আধ্যাত্মিক সহায় দরকার। তাই অন্যায়ভাবে ভাল থাকলে আমরা কখনও সুখী হব না। আমরা আত্মঘাতী হব। সেই আত্মঘাতের গ্লানী থেকে বাঁচতে আমরা ধর্মক বেছে নিচ্ছি ঢাল হিসাবে এবং প্রায়শ্চিত্ত হিসাবে।

আমাদের উপমহাদেশেই সূচনা হয়েছিল প্রত্যাহিক ভাল থাকার বহমান নদীর মত সরল বুদ্ধ ধর্ম, সেটা এখানে টেকেনি। কিন্তু সেটাই দক্ষিনপূর্ব এশিয়ায় বিস্তৃত হয়ে এখনও রাজত্ব করছে বৃহত্তম ধর্ম হিসাবে কারণ তারা বিশাল সব বস্তুগত সোনার মূর্তি আর অনুষ্ঠানের আড়ম্বরকেই ঈশ্বর ভেবে আনন্দিত। এর চেয়ে গভীরতর চিন্তা তারা না করলেও কোনরূপ আত্মগ্লানী তারা বোধ করে না।

খৃষ্টাব্দ প্রথম শতকে যখন বৌদ্ধধর্ম ভারত থেকে চীনদেশে গেল তখন সেটি রাজকীয় গুরুত্ব পায়। রাষ্ট্রীয়ভাবে বিশাল আয়োজনে মূর্তি, মন্দির, সংঘ তৈরী হয়। সংস্কৃত থেকে চীনা ভাষায় শ্লোকসমুহের অনুবাদ ও র্চচা, সেগুলো খোদাই, প্রদর্শন চলতে থাকে অনেকটা এলাহী কারবারের মত। পরবর্তী ৫০০ বছর এর প্রভাব বাধাহীনভাবে চলে।

এরপর ৫২০ খৃষ্টাব্দে বোধিধর্ম নামে অনুসন্ধিৎসু কিন্তু দৃঢ়সংকল্পের এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসী এলেন চীনে ভ্রমণে। খবর পেয়ে তাকে সাথে সাথে চীনা সম্রাটের কাছে নিয়ে যাওয়া হল। সম্রাট সেই ভারতীয় দরীদ্রবসন সৈন্ন্যাসীকে প্রশ্ন করলেন:
“তাঁর রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় নানা উন্নয়ন ও আর্থিকভাবে রাজকীয় সহায়তা করে বৌদ্ধ ধর্মের বিকাশে কতটা উৎকর্ষতা এনেছেন বলে তার মনে হয়?”
বোধিধর্ম বললেন: “কিচ্ছু না”
সম্রাটের প্রশ্ন: “তার মানে কি?”
বোধিধর্ম বললেন: “এগুলো সবই নিকৃষ্ট কাজ। এই ধর্মীয় বস্তুগুলো নিছক ছায়া। একমাত্র যোগ্যতার কাজ হলে প্রজ্ঞা যা শুদ্ধ, সম্পুর্ণ ও রহস্যময়। ক্রিয়ার মাধ্যমে যাকে জয় করা যায় না।“
সম্রাটের প্রশ্ন: “তবে উচ্চতম অর্থে মহৎ সত্য কি?”
বোধিধর্ম বললেন: “এতে মহৎ বলে কিছু নেই”
সম্রাট বিরক্ত হচ্ছিলেন, বললেন: “আর আমাদের সামনে এই সন্ন্যাসীটি কে?”
বোধিধর্ম উত্তর দিলেন: “জানি না” তারপর তিনি প্রাসাদ ছেড়ে চলে এলেন।

এরপর বধিধর্ম নিকটস্থ এক মঠে ফিরে গেলেন। এক শুন্য প্রাচীরের দিকে ফিরে তিনি নয় বছর নীরব নৈ:শব্দ ধ্যানে মগ্ন রইলেন এটি বোঝাতে যে বৌদ্ধ ধর্ম কৃত সম্পন্ন করা, ধর্মবানীর প্রচার প্রসার বা ধর্মীয় কার্য্য, বস্তু, এসবে সময় নষ্ট করা নয়।
যখন তিনি সেই মঠে ধ্যানে মগ্ন এমন সময় সেখানে এলেন এক কনফুশিয় পন্ডিত যার নাম হুই কো। শুন্য প্রাচীরের দিকে ফিরে নীরব নৈ:শব্দ ধ্যানে মগ্ন বধিধর্মের প্রতি তিনি শ্রদ্ধাভরে অভিবাদন করলেন: “প্রভু”
বোধিধর্ম যেমন নীরব নৈ:শব্দ ধ্যানে মগ্ন ছিলেন তেমনই রইলেন। শোনার কোন লক্ষন দেখা গেল না। হুই কো দাঁড়িয়ে থাকলেন সারা দিন। দিবা অস্ত গেল, তুষার পতিত হল অথচ অচল বোধিধর্ম।
এমন সময় শিষ্য হবার জন্য নিজের প্রত্যয় প্রমাণ করতে ডান হাতে তলোয়ারটি নিয়ে বাম হাতটি কেটে ফেলে প্রভুর পায়ের কাছে রাখলেন হুই কো। তখন ধ্যান ভেঙে বধিধর্ম ফিরে দেখলেন কর্তিত হস্তের মালিক কে।

তখন হুই কো বললেন: “আমায় বুদ্ধের পথে চলার শিক্ষা দিন”
বধিধর্ম বললেন: “সেটা তো অন্যের মাধ্যমে পাওয়া যায় না”
হুই কো বললেন: “তাহলে দয়া করে আমার আত্মাকে প্রশমিত করুন”
বধিধর্ম বললেন: “আত্মাকে হাজির কর, তখন আমি করে দেব”
হুই কো বললেন: “বহু বছর ধরে তার সন্ধান করেছি, কিন্তু খুঁজে পাই না”
বধিধর্ম বললেন: “তাই? তাহলে ওটা শান্তিতে আছে, তাকে ছেড়ে দাও”
এরপর তিনি মুখ ফিরিয়ে নিলেন শুন্য প্রাচীরের দিকে এবং নীরব নৈ:শব্দ ধ্যানে মগ্ন হলেন আবার।

বঙ্গবন্ধু বলে গেছেন ‘অযোগ্য নেতৃত্ব, নীতিহীন নেতা ও কাপুরুষ রাজনীতিবিদদের সাথে কোনদিন একসাথে হয়ে দেশের কোন কাজে নামতে নেই। তাতে দেশসেবার চেয়ে দেশের ও জনগণের সর্বনাশই বেশি হয়’ এবং
‘মানুষের যখন পতন আসে তখন পদে পদে ভুল হতে থাকে’।

JadeWits Technologies Limited
সর্বশেষপঠিতনির্বাচিত

আমরা আমাদের সেবা উন্নত করতে কুকি ব্যবহার করি। আমাদের কুকি নীতির শর্তাবলী জানার জন্য অনুগ্রহ করে এখানে ক্লিক করুন। কুকি ব্যবহারের জন্য আপনি সম্মত হলে, 'সম্মতি দিন' বাটনে ক্লিক করুন।